আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়ঃ ব্যবহারিক ১।
ব্যবহারিক ১
নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির তালিকা প্রস্তুত করার পদ্ধতিঃ
১. কড়াই
২. কোদাল
৩. সুতলি
8. ৰালতি
৫. হাতুড়ি
৬. মাটাম
৭. কুি
৮. চালুনি
৯. পাটা
১০. বালচা
১১. ওন
১২. ঊষা
১৩. স্পিরিট লেভেল
১৪. হাত করাত
১৫. মেজারিং টুলস
১৬. ৰাসুলা
১৭. তারের ব্রাস
১৮. কোল্ড চিলে
১৯. পাটের ব্রাশ
২০. হেয়ার ব্রাশ
২১. ভাইব্রেটর মেশিন
২২. ফুট ফুল
২৩. মেজারিং টেপ
২৪. ব্লু-হ্যামার
২৫. কংক্রিট মিক্সার মেশিন
২৬. বিবার বা রড কাটার,
২৭. মোজাইক কাটার,
২৮. টাইলস কাঁটার
২৯. পানির মগ
৩০. ফ্র্যাপার
৩১. ট্রাক ডাম্প ট্রাক
৩২. ডাম্প ট্রাক
৩৩. স্মুথ হুইল রোলার
৩৪. ক্রেম
৩৫. ফুল ডোঙ্গার
তালিকাভুক্ত যন্ত্রপাতি শনাক্ত করার পদ্ধতিঃ
(i) মাটি খনন যন্ত্রপাতি (Earth excavation equipment) :
১। স্ক্যাপার
২। পাওয়ার শোভেল
৩। ড্রাগ লাইন
৪। ক্লাম লাইন
৫। হো
৬। ড্রেজার
৭। ট্রেঞ্চার বা ডিচার
৮। স্কিমার
(ii) মাটি স্থানান্তর যন্ত্রপাতি (Earth moving equipment) :
১। স্ক্যাপার
২। বুলডোজার
৩। অ্যাঙ্গেল ডোজার
৪। ড্রাগ লাইন

(iii) মাটি দৃঢ়করণ যন্ত্রপাতি (Earth compaction equipment) :
১। সম্মুখ হুইল রোলার
২। শিপ ফুট রোলার
৩। নিউমেটিক টায়ারড
৪। ভাইব্রেটার রোলার
(iv) মালামাল পরিবহন যন্ত্রপাতি (Hauling equipment) :
১। ট্রাক
২। ডাম্প ট্রাক
৩। ডাম্পার
৪। কনভেয়র
৫। ক্যাবল
১৬। টিপার
(v) উত্তোলক যন্ত্রপাতি (Hoisting equipment) :
নির্মাণ সামগ্রী নিচ থেকে উপরে উঠানোর জন্য যে সকল যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়, তা নিয়ে দেয়া হলো :
১। পুলি
২। চেইন হোয়েস্ট
৩। চেইন উইনচ
৪। ক্রেন
** একটি ইট নিয়ে তার গায়ে নখের আঁচড় কাটার চেষ্টা করলে তাতে আঁচড় পড়বে না। যদি আঁচড় পড়ে, তাহলে বুঝতে হবে ইটটি ভালো নয়।
* একটি ইটকে অন্য একটি ইট দিয়ে আঘাত করলে যদি ধাতব শব্দ উৎপন্ন হয়, তাহলে বুঝতে হবে ইটটি ভালো।
* দুইটি ইটকে টি (” T “) আকৃতিতে ধরে ২ মিটার উঁচু হতে ফেলে দিলে ভাঙবে না। যদি না ভাঙে, তবে বুঝতে হবে ইটটি ভালো ।
* একটি পাত্রে যদি ইট ভেজানো হয় এবং বুঁদবুঁদ সহকারে বেশী পরিমাণ পানি শোষণ করে নেয় এবং পানি ঘোলাটে হয়, তবে এটি ভালো ইট নয়।
* ইট ভেঙে টুকরা করা হলে যদি টুকরাগুলোর রং দেখতে একই রকম হয় তবে এটি ভালো ইট।
মাঠ পর্যায়ে বালুর পরীক্ষা।
হাতের দু’আঙ্গুলের মাঝে বালি নিয়ে ঘষে পর্যবেক্ষণ করার পদ্ধতি :
বালুর মাঠ পর্যারে পরীক্ষার পর্যবেক্ষণকৃত ফলাফলের উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণঃ
* বালু খালি চোখে পরীক্ষা করলে যদি বালুর আকার কোণাকার ও ধারালো দেখা যায়, তাহলে ঐ বালু উত্তম বালু।
* জিহ্বায় লাগিয়ে স্বাদ নিলে সহজেই লবণের উপস্থিতি বুঝা যাবে।
* বালুর রং দেখতে সাদা হলে এবং কোয়ার্টেজ খনিজের কণা লাল হলে লৌহ অক্সাইডের উপস্থিতি বুঝতে হবে।
* গ্লাসে পানি মিশ্রিত বালু ঝাঁকিয়ে রেখে দিলে তলায় বালু তার উপরে পলি এবং সর্ব উপরে কাঁদা দেখা যাবে।
* একক আয়তনের বালু শুকনো অবস্থার ওজন নিয়ে পরে পানিতে ধৌত করে নিতে হবে। বৌদ্ধ বালুর পুনরায়
* ওজন নিতে হবে। প্রথম ও দ্বিতীয় বারের ওজনের পার্থক্য থেকে অপদ্রব্যের পরিমাণ জানা যাবে।
মাঠ পর্যায়ে সিমেন্ট পরীক্ষা
সিমেন্টের বক্তা থেকে নমুনা সংগ্রহ করার পদ্ধতিঃ
- সিমেন্টের রং ধূসর না হয়ে লাল বা কালচে হলে বুঝতে হবে অপব্য মিশ্ৰিত আছে।
- দুই আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘষা দিলে যদি আঠালো মনে হয় তাহলে বুঝতে হবে ভালো সিমেন্ট।
- কিছু পরিমাণ সিমেন্ট পানিতে ছেড়ে দিলে যদি আঠালো ডুবে যায় তাহলে বুঝতে হবে ভালো সিমেন্ট।
- সিমেন্টে বক্তার ভিতর হাত ঢুকিয়ে দিলে ভালো সিমেন্ট ঠাণ্ডা অনুভূত হবে ।
- মাকে শুঁকলে মাটি বা পলি থাকলে মাটির গন্ধ পাওরা যাবে।
- গ্লাস প্লেটের উপর সিমেন্টের প্রলেপ দিয়ে ২৪ ঘন্টা পানিতে ডুবিয়ে রাখলে না ফেটে জমাট বাঁধলে বুঝঙে হবে ভালো সিমেন্ট।
মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা
চুন পাথর আকৃতিতে আছে কিনা তা পরীক্ষা করার পদ্ধতি :
চুনের মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষার পর্যবেক্ষণকৃত ফলাফলের উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ :
১। অকলিকৃত চুন শক্ত পিণ্ডাকারে থাকৰে।
২। পাউডার হলে চুনের গুণাগুণ নষ্ট হয় ।
৩। চুনের কোনো প্রকার জ্বালানি হাই থাকবে না ।
৪। চুনে পানি দিলে হিসহিস শব্দ হবে এবং তাপ উৎপন্ন হবে ।
৩ : ৪ : ৫ অনুপাত পদ্ধতিতে সমকোণ তৈরি।
প্রয়োজনীয় মালামাল নির্বাচন করার পদ্ধতি :
সুতা… পরিমাণ মতো।
লম্বা দন্ড …৩টি
পেরেক …৩টি
মেজারিং টে… ১ট।।
প্রতিটি গিট ধরে তা জমিতে স্থাপন করার পদ্ধতি :
দাগ অনুযায়ী হাতিড়ু দিয়ে ইট কর্তনঃ
সলিং এর জায়গা প্রস্তুত করার পদ্ধতিঃ
ইট বাছাই করার পদ্ধতিঃ
ইটের কাজে সিমেন্ট ও বালুর অনুপাতঃ
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম সংগ্রহ করার পদ্ধতিঃ
বালু পরিষ্কার করে ব্যবহার করার পদ্ধতিঃ
মসলা ব্যবহারের সময় মিশ্রণে পরিমাণমতো পানি ব্যবহার করে মসলা তৈরির পদ্ধতিঃ
ক্লোজার সাইজ অনুযায়ী ফাটা হলো কিনা তা পরীক্ষা করার পদ্ধতিঃ
গাথুনি ঠিক কিনা পরীক্ষা করার পদ্ধতিঃ
অনুপাত অনুযায়ী মালামাল নির্বাচন করাঃ
কিউরিং করার পদ্ধতিঃ
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিঃ
অনুপাত অনুযায়ী বালু ও সিমেন্ট মেপে নেওয়ার পদ্ধতিঃ
মসলা তৈরির সময় দেয়াল ভিজানোঃ
পয়েন্টিং করার পদ্ধতিঃ
আরও দেখুনঃ