যন্ত্রপাতি ব্যবহারে সাবধানতা I অধ্যায় ৭ I সিভিল কন্সট্রাকশন-১

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় যন্ত্রপাতি ব্যবহারে সাবধানতা । শিক্ষা জাতীয় জীবনের সর্বতোমুখী উন্নয়নের পূর্বশর্ত। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন সুশিক্ষিত-দক্ষ মানব সম্পদ। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা দক্ষ মানব সম্পদ উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান এবং আত্মনির্ভরশীল হয়ে বেকার সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার ব্যাপক প্রসারের কোনো বিকল্প নেই। তাই ক্রমপরিবর্তনশীল অর্থনীতির সঙ্গে দেশে ও বিদেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত দক্ষ জনশক্তির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) স্তরের শিক্ষাক্রম ইতোমধ্যে পরিমার্জন করে যুগোপযোগী করা হয়েছে।

যন্ত্রপাতি ব্যবহারে সাবধানতা

দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করার জন্য টুলস, যন্ত্রপাতি, মেশিন ইত্যাদিকে সন্তোষজনকভাবে ব্যবহার করার জন্য সকল নিয়ম-কানুন পালন করতে হয় তাকে নিরাপত্তা বিধি বলে। নিরাপত্তা বিধি প্রত্যেক যন্ত্রপাতি বা মেশিে ক্ষেত্রে, বিভিন্ন সময় এবং বিভিন্ন মানুষের জন্য আলাদা ধরনের হয়ে থাকে। কিন্তু কতকগুলো নি সাধারণভাবে সব বিষয়ের বেলায় একই রকম। সেগুলোকে সাধারণ নিরাপত্তা (General Safety Rule বিধি বলে। যেমন-

১। প্রত্যেক কর্মীকে ব্যবহারের পূর্বে মেশিনের বা যন্ত্রপাতির গঠন ও কার্যাবলি সম্বন্ধে জ্ঞান অর্জন করা।

২। যন্ত্রপাতি বা টুলসকে নিরাপদ দূরত্বে রেখে চালনা করা।

৩। চলন্ত অবস্থায় মেশিনের কোনো অংশকে স্পর্শ না করা।

৪। যখনই কোনো ব্যতিক্রমধর্মী শব্দ শোনা যাবে তখনই মেশিন বন্ধ করা।

৫। মনোযোগী হয়ে কাজ করা।

৬। কাজের উপযোগী সঠিক পোশাক পরিধান করা।

৭। প্রত্যেক মেশিনের বিপদজনক ঝুঁকিপূর্ণ চলন্ত অংশের জন্য সেফটি গার্ড-এর ব্যবস্থা করা।

যে কোন রকমের দুর্ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অবাঞ্ছিত। এর থেকে পরিত্রাণের জন্য সব ধরনের সাবধানদ অবলম্বন করা উচিত।

হ্যামার ব্যবহারে সাবধানতা

  • ভালো বা নিরাপদ হ্যামার সব সময় ব্যবহার করতে হবে।
  • হ্যামারের হেড ঢিলা কিনা বা হাতল ফেটে গেছে কিনা তা দেখে নিতে হবে।
  • ওয়েজ হেডের সাথে হাতলকে শক্ত করে ধরে রেখেছে কিনা।
  • সঠিক ওয়েজের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
  • নিশ্চিত করতে হবে যে আঘাত করার ফেস বল পিন এবং যে পৃষ্ঠতলে কাজ করা হবে তা তেলমুক্ত।

 

 

  • কান, চোখ রক্ষা করতে হবে এবং আংঙুলের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • ক্ল হ্যামার দিয়ে কখনও ইটের তৈরি জিনিসের উপর, স্টিলের বস্তুর উপর আঘাত করা যাবে না। এতে এর নরম ফেস ভেঙে যেতে পারে।
  • হাতে তেল বা গ্রিজ জাতীয় কোনো পদার্থ লেগে থাকলে সেই হাত দিয়ে হ্যামার ধরে কাজ করা যাবে না।
  • যে হ্যামারের ফেস আংশিক ফেটে গেছে বা ভাঙা তা ব্যবহার করা যাবে না।

বিভিন্ন প্রকার স’ এর ব্যবহারে প্রয়োজনীয় সাবধানতা

  • ব্যবহারের আগে টুলসটি তদারক করতে হবে। কোনো ভাঙা বা ক্ষয় পড়া স’ ব্যবহার করা যাবে না।
  • যখন ব্যবহার না করা হয় তখন টুলকে উপযুক্ত স্থানে রাখতে হবে।
  • যে কোনো স’ দিয়ে কাজ করার আগে চোখকে নিরাপদ রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
  • কোনো টুল ফেলে দেওয়া বা ছুড়ে মারা যাবে না। কোন স’ পড়ে গেলে ব্যবহারের পূর্বে ভালো করে দেখে দিতে হবে।
  • কোনো আলগা জিনিস কাটার সময় ক্লাম্প বা ভাইস ব্যবহার করে স্থির এবং নিরাপদ করে নিতে হবে।
  • কোনো ধারালো বা কোণাকৃতির জিনিস পড়ে থাকতে দেওয়া যাবে না যা কাউকে আহত করতে পারে।
  • সতর্ক থাকতে হবে যাতে হাত বা শরীরের অন্য কোনো অংশ কাটার লাইনে না পড়ে।
  • স’ কে যে জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এছাড়া অন্য কোনো কাজ করা যাবে না।
  • স’ তে যথেষ্ট পরিমাণে ধার দেওয়া আছে কিনা নিশ্চিত হতে হবে।
  • করাতের দাঁতগুলো সঠিকভাবে সেট থাকা দরকার অন্যথায় কাঠ কাটতে অসুবিধা হবে।
  • কাঠের আঁশের বরাবর কাটতে রিপ কাট স’ এবং আঁশের বিপরীতে কাটতে ক্রস কাট স’ ব্যবহার করতে হবে।
  • করাত চালনা করতে খুব শক্তি প্রয়োগ করা যাবে না। মেশিনের ক্ষেত্রে কাঠকে খুব বেশি চাপ দেওয়া যাবে না।
  • করাতের বেডকে সব সময় সোজা ও সমতল রাখতে হবে।

হ্যান্ড ড্রিল ও হ্যান্ড পাওয়ার ড্রিলের ব্যবহারে নিরাপত্তা

  • নিয়মিত মেরামত করে সকল প্রকার হ্যান্ড টুলস ভালো অবস্থায় রাখা।
  • সঠিক কাজের জন্য সঠিক ড্রিল টুলস ব্যবহার করা।
  • ব্যবহারের পূর্বে সকল ড্রিল ক্ষতিগ্রস্ত কিনা যাচাই করা।
  • নিরাপত্তামূলক সকল প্রকার পোশাক, যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা।
  • সকল দশর্ককে কাজের এলাকা হতে দূরে রাখতে হবে।
  • কাজটি ক্লাম্প বা ভাইস দিয়ে আটকাতে হবে। দুহাত মুক্ত করতে হবে যাতে উভয় হাত দিয়ে টুলস পরিচালনা করা যায়।
  • উপযুক্ত পোশাক পরতে হবে। ঢিলা পোশাক, অলংকার চলন্ত অংশে লেগে যেতে পারে।
  • নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত পাওয়ার ড্রিল ব্যবহৃত এলাকা থেকে দূরে রাখতে হবে এবং ব্যবহার করা যাবে না বলে লিখে রাখতে হবে।
  • ড্রিলে অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করা যাবে না। প্রয়োজনীয় চাপ রাখতে হবে যাতে ড্রিল ঠিকমতো কাজ করতে পারে।

হ্যান্ড পাওয়ার ড্রিল

  • নিয়মিত মেরামত করে সকল প্রকার হ্যান্ড পাওয়ার ড্রিল ভালো অবস্থায় রাখা।
  • সঠিক কাজের জন্য সঠিক ড্রিল টুলস ব্যবহার করা।
  • ব্যবহারের পূর্বে সকল ড্রিল ক্ষতিগ্রস্ত কিনা যাচাই করা।
  • হ্যান্ড পাওয়ার টুলস গুলো অবশ্যই প্রস্তুতকারকের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবহার করা।
  • নিরাপত্তামূলক সকল প্রকার পোশাক, যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা।
  • তার বা হোজ ধরে কখনও ড্রিলটিকে বহন করা যাবে না।
  • তার হোল্ডার থেকে খুলতে জোরে টান দেওয়া যাবে না।
  • তাপ, তেল এবং ধারালো কিনারা হতে তার এবং হোজকে নিরাপদ দূরত্বে রাখতে হবে।
  • উপযুক্ত পোশাক পরতে হবে। ঢিলা পোশাক, অলংকার চলন্ত অংশে লেগে যেতে পারে।
  • নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত পাওয়ার ড্রিল ব্যবহৃত এলাকা থেকে দূরে রাখতে হবে এবং ব্যবহার করা যাবে না বলে লিখে রাখতে হবে।
  • ভালোমতো দেখতে হবে তার ক্ষতিগ্রস্ত কিনা, তাহলে যন্ত্র পরিবর্তন বা তার না পাল্টে ব্যবহার করা যাবে না।
  • বিটগুলো ভালোমতো আটকাতে হবে। পাওয়ার ড্রিলে বিট পরিবর্তনের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন
  • করে নিতে হবে এবং বিটের ধারালো অংশ শরীরের বিপরীত দিকে ধরতে হবে।
  • বিটকে ড্রিল চাকের (drill chuck) এর সাথে আটকাতে চাবি ব্যবহার করতে হবে। ড্রিলিং এর আগে চাবি খুলে ফেলতে হবে এবং কিছুক্ষণ ড্রিল চালাতে হবে যাতে বোঝা যায় যে বিট চাকের কেন্দ্রে সঠিকভাবে লেগেছে।

মেজারিং টেপসমূহ ব্যবহারের সময় সাবধানতা

  • লিলেন কাপড়ের ফিতা দ্বারা মাপ নেওয়ার সময় ফিতাকে খুব জোরে টান দিয়ে কাজ করা উচিত নয়।
  • স্টিলের ফিতা দিয়ে অধিক দূরত্ব মাপার সময় ফিতা যাতে পেঁচিয়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
  • কাজ শেষে মেজারিং টেপ পরিষ্কার এবং শুকিয়ে রাখতে হবে।

বিভিন্ন প্রকার কাটিং টুলস ব্যবহারে সাবধানতা

  • দক্ষ লোক দ্বারা মেশিন চালনা করতে হবে।
  • প্রয়োজনে কাঠে বা কাগজে তীক্ষ্ণতা পরীক্ষা করে নিতে হবে।
  • কাটিং টুলসকে কখনও নিজের দেহের দিকে রেখে চালনা না করা।
  • সহজ ও সাবলীলভাবে কাজ করতে হবে অযথা তাড়াহুড়া করা যাবে না।
  • কাটার হাত যন্ত্র ব্যবহারের সময় অন্যমনস্ক না হওয়া।
  • কাটিং টুলসে এডজাস্টিং স্কু দিয়ে কাটিং জ শক্ত করতে হবে।
  • যে বস্তু কাটতে হবে তার সাথে কাটিং জ কে সমকোণে রাখতে হবে।
  • কাটার সময় যন্ত্রকে মোচড়ানো যাবে না।
  • ধারালো প্রান্তকে বেশি ধারালো করা যাবে না।

 

Google_news_logo
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

কংক্রিটের মিক্সচার মেশিন ব্যবহারের নিরাপত্তা

  • দক্ষ লোক দিয়ে মিক্সচার মেশিন পরিচালনা করতে হবে।
  • মেশিন চালানোর সময় নিরাপত্তা চশমা এবং মুখোশ পরা উচিত।
  • হাতে চামড়ার গ্লাভস পরা উচিত।
  • প্রয়োজনে কানে শব্দ দূষণের প্রভাব কমাতে কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • শক্ত হ্যাট পরতে হবে।
  • কাজের সময় মিক্সচার মেশিন নষ্ট বা ভেঙে না যায় তা নিশ্চিত করতে হবে। সমতল মজবুত স্থানে মেশিন রাখতে হবে।
  • চলন্ত অবস্থায় ড্রামে হাত ঢুকানো যাবে না।
  • ব্যক্তিগত নিরাপত্তা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হবে।
  • গ্যাস চালিত মিক্সচার মেশিন কোনো আবদ্ধ স্থানে চালানো যাবে না।
  • তেল ভর্তি করার সময় ইঞ্জিন বন্ধ রাখতে হবে।
  • জরুরি অবস্থায় মেশিন বন্ধ করতে যে কাট অফ সুইচ দিতে হবে তা সকলের জানা থাকতে হবে।

ভাইব্রেটর ব্যবহারে নিরাপত্তা

  • ব্যক্তিগত নিরাপত্তা যেমন-সতর্ক থাকা, ঢিলা পোশাক না পরা, নিরাপত্তা ড্রেস ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার এবং শক্তভাবে পা ও ব্যালান্স বজায় রাখতে হবে।
  • পরিষ্কার স্থানে আগুন জাতীয় জিনিস, ইউটিলিটিস লাইন হতে নিরাপদ দূরত্বে এবং বাচ্চা ইত্যাদি হতে
  • নিরাপদ স্থানে ভাইব্রেটর ব্যবহার করতে হবে যাতে দুর্ঘটনা এড়ানো যায়।
  • কোনো আবদ্ধ স্থানে যেমন গভীর খাদে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিয়ে ব্যবহার না করা।
  • ইঞ্জিনে তেল ঢুকানোর সময় বা চালানোর সময় এর নিকট ধূমপান করা যাবে না।
  • চলন্ত বা গরম ইঞ্জিনে তেল ঢুকানো যাবে না।
  • খোলা স্থানে জ্বলন্ত আগুন হতে দূরে রেখে তেল ভরতে হবে।
  • দক্ষ অপারেটর ছাড়া ইঞ্জিন চালানো যাবে না।
  • কোনো অবস্থায় নষ্ট সুইচ, প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সরঞ্জাম ছাড়া ইঞ্জিন চালানো যাবে না।
  • কাজের পূর্বে ভালোমতো ঢেক করে নিতে হবে এবং পরে ভালোমতো ধুয়ে মুছে শুষ্ক স্থানে রাখতে হবে।
  • ভাইব্রেটরে চাপ প্রয়োগ করা যাবে না।
  • মূল যন্ত্রকে সমতল জায়গায় এমনভাবে রাখতে হবে যাতে পড়ে না যায়।
  • কংক্রিটের বাইরে বেশিক্ষণ চালানো যাবে না এতে হেড গরম হয়ে ফেটে যেতে পারে।

বিভিন্ন প্রকার স্পিরিট লেভেলের ব্যবহার সর্তকতা

  • স্পিরিট লেভেল বহন করার সময় খেয়াল রাখতে হবে এটি যেন আঘাত প্রাপ্ত না হয়।
  • এর কাচের টিউবে যেন কোনো দাগ বা আঘাত না লাগে।
  • উঁচুতে কাজ করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন পড়ে না যায়।
  • কাজ শেষে মুছে পরিষ্কার করে যথা স্থানে রেখে দিতে হবে।

ট্রাইস্কয়ার ব্যবহার করার সতর্কতা

  • বেড বা ফলক অসমতল থাকলে তা ঠিক করে নিতে হবে।
  • স্টক এবং ব্রেডের মধ্যকার কোণ সমকোণ আছে কিনা তা মাঝে মাঝে যাচাই করতে হবে।
  • ট্রাইস্কয়ার দিয়ে অন্য কোনো কাজ করা উচিত হবে না।
  • একে যন্ত্রের সাথে ব্যবহার করে আবার টুল বক্সে রেখে দিতে হবে।

 

সিভিল কন্সট্রাকশন ১ - এসএসসি, ভোকেশনাল

 

ফ্লোটিং মেশিন ব্যবহার সাবধানতা

  • ব্যবহারের পূর্বে প্রস্তুতকারক কর্তৃক সরবরাহকৃত সকল প্রকার নির্দেশনা এবং সতর্কতা পড়ে নিতে হবে।
  • উপযুক্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা যন্ত্রপাতি (appropriate personal protective (PPE) যেমন- নিরাপত্তা চশমা, কান রক্ষা, বুট, হ্যাট ইত্যাদি পরিধান করা।
  • ঢিলা কাপড় বা অলংকার পরা যাবে না যা ব্যবহারের সময় মেশিনে আটকে যেতে পারে।
  • বাতাস চলাচল করে এ রকম জায়গায় গ্যাসচালিত মেশিন চালাতে হবে।
  • মেশিন চলার সময় হাত বা পা রিং-এর ভিতর দেওয়া যাবে না।
  • অপারেটর ছাড়া অন্য কেউ চালানো বা ব্যবহার করা উচিত হবে না।
  • ব্যবহারের পূর্বে তেল বা গ্যাস-এর অবস্থা জেনে নিতে হবে। ভালোমতো রিফিল করে ব্যবহার করতে। হবে।
  • মোটামুটিভাবে জমাট বাঁধা কংক্রিট যেখানে অপারেটরের পা এর ছাপ খুব বেশি পড়বে না তখন ফ্লোটিং মেশিন ব্যবহার করতে হবে।
  • ব্যবহারের পর ভালোমতো পরিষ্কার করে শুষ্ক স্থানে রেখে দিতে হবে।

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment